পশ্চিমবঙ্গ ডিজিটাল ডেস্কঃ সামনেই গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচন। তাই জোরকদমে চলছে নির্বাচনী সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজ। এ বিষয়ে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের বক্তব্য, বরাবরের মতো এবারও বিজেপির মুখ্য হাতিয়ার হিন্দুত্ব। এবারও হিন্দুত্বের তাস খেলে ভোট বৈতরণী করতে চাইছে পদ্ম শিবির।
BJP’s vitriolic Guj campaign reduces state to lowest common denominator – all Hindus must vote BJP. Else be branded atankvadi, deshdrohi & mahapapi.
No need for PM & entire cabinet to camp there.
Can just re-play Nazi party recruitment tapes & replace “Aryan “ with “Hindu”.— Mahua Moitra (@MahuaMoitra) November 27, 2022
এই তৃণমূল সাংসদ বিজেপিকে জার্মানির হিটলারের নাৎসি পার্টির সাথে তুলনা করেছেন। মহুয়া মৈত্রের দাবি, হিটলার যেমন ইহুদি তথা অনার্যদের উৎখাতের জন্য নানারকম নৃশংস পথ বেছে নিয়েছিল, বিজেপিও নাকি সেই পথেই হাঁটছে। গুজরাটে বসবাসকারী হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা যদি বিজেপিকে ভোট না দেয় তাহলে তাদের সমাজে ‘আতঙ্কবাদী’, ‘দেশদ্রোহী’ এবং ‘মহাপাপী’ হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে এবং তার শেষমেষ পরিণতি কি হবে তা আন্দাজ করাই যায়।
এবার গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে বিজেপিকে হিটলারের নাৎসি পার্টির সাথে তুলনা করে কলম ধরলেন তিনি। পদ্ম শিবিরকে কটাক্ষ করে লেখেন, গেরুয়া শিবিরের এই প্রচার ‘কুৎসিত’। সব হিন্দুদের বিজেপিকে ভোট দিতেই হবে। নয়তো তাঁদের আতঙ্কবাদী, দেশদ্রোহী এবং মহাপাপী বলা হবে।
মহুয়া মৈত্র এই বিষয়ে লেখেন, এখানে প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর গোটা মন্ত্রিসভার কারও প্রচারের দরকার নেই। পার্টির নিয়োগ প্রক্রিয়ার টেপটা আরেকবার চালিয়ে দিলেই হবে। সেখানে শুধু ‘আর্য’দের বদলে ‘হিন্দু’ বসবে।